ছোট থেকে বড়, সদাব্যস্ত যুগের তালে তাল মেলাতে স্বাস্থ্যসচেতন সবাই। শরীরচর্চার সময় থাক বা না থাক, একটা সুষম খাদ্যাভ্যাস মেনে চললে অতিরিক্ত ওজনের সমস্যাও হয় না আবার নানা অসুখ হওয়ার আশঙ্কা থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়।
প্রত্যেকদিন কিছু না হোক অন্তত ৩০ মিনিট করে হাঁটার চেষ্টা যেমন করবেন, তেমনই বদল আনুন নিজের ডায়েটেও।
ভাত, রুটি বা প্রচলিত খাবারের মেনু ছাড়াও এমন আরও অনেক খাবার আছে যা স্বাস্থ্যগুণে ভরা অথচ পুষ্টিকর। আবার নিয়ন্ত্রণে রাখে ওজনও। ঠিক এরকমই একটি খাবার হল পাস্তা। আসলে, পুরনো দিনের নুডলসই তার গঠনগত মান উন্নত করে এবং বাইরের চেহারা বদল করে হাল আমলের পাস্তা হয়েছে। পাস্তার সাথে মেলাতে পারেন নিজের ইচ্ছেমতো সবজি বা মাছ/মাংসের টুকরো। ভিন্ন স্বাদের জন্য মেলাতে পারেন আনারস, আপেল বা বেদানার কুচিও। তাতে পাস্তার গুণাগুণ বাড়বে বই কমবে না।
শুধু পেট ভরা বা দৃষ্টিনন্দন খাবার নয়, পাস্তার প্রশংসা করার মতো আরও অনেক কারণই আছে।
বাঙালির ভোজনেই রসনাতৃপ্তি। আর রসনাও তৃপ্ত হল আবার ওজনেও হেরফের হল না; এর থেকে বেশি আর কী বা চাইতে পারি আমরা! সেই কারণেই ডিসানো নিয়ে এসেছে পাস্তার বিপুল সম্ভার। নানা আকারের পাস্তা ডাল, বিন্স বা দানাশস্যর গুণে ভরপুর। ওজন কমানোর জার্নিতে কেনো বেছে নেবেন ডিসানো পাস্তা? কিছু কারণ দেখিয়ে দিলাম ছবিতে ছবিতে!
#1. পাস্তা আসলে কী? ( What Is Pasta?)
এক ধরনের নুডলস যা ডারাম হুইট(গম), জল এবং ডিম বিশেষভাবে প্রসেস করে তৈরি হয়। বিভিন্ন আকারের হয় এবং জলে সেদ্ধ করে রান্না হয়।
#2. এনার্জির জোগানদার (Activity Level)
পাস্তায় থাকা কার্বোহাইড্রেট শরীরে এনার্জির ক্ষয়পূরণ করে এবং রক্তে শর্করার সঠিক মাত্রা বজায় রাখে।
#3. প্রোটিনে পূর্ণ (Protein Content)
বেশিরভাগ পাস্তাই গমের আটা থেকে তৈরি হয় এবং অতিরিক্ত প্রোটিন ও ফাইবারের গুণে ভরা থাকে। এই প্রোটিনই পেশীর দৃঢ়তা বজায় রেখে ওজন কমাতে সাহায্য করে।
#4. কেমন হবে খাবারের পরিমাণ? (Portions)
ওজন কমাতে ডায়েটে কার্বোহাইড্রেট রাখুন সতর্ক হয়ে। প্রোটিন দিয়ে খাওয়া শুরু করুন এবং পাস্তার মতো কিছু কার্বোহাইড্রেট খান অল্প পরিমাণে। সাথে থাক স্বাস্থ্যকর ফ্যাটজাতীয় খাবার।
#5. পাস্তার খাদ্যগুণ আরও বাড়ানোর টিপস (Tips to make healthful pasta-based meals include)