কচিকাঁচার জন্য কিশমিশের উপকারিতা (৯ মাস+)

কচিকাঁচার জন্য কিশমিশের উপকারিতা (৯ মাস+)

রোজের খাবারে হয়তো আমরা কিশমিশ রাখি না। কিশমিশ মেলাই মরসুমি খাবারে বা বিশেষ কোনও দিনের বিশেষ কোনও পদে!
এই অভ্যাস কাটিয়ে উঠুন, শুধু খাবারে মিলিয়ে নয় এমনি হলে এমনিই রোজ খেতে হবে কিশমিশ। শুধু আপনি নয়, নয় মাস পেরিয়ে গেলে গরম জলে ফুটিয়ে কিশমিশের পেস্ট খাওয়ান আপনার ছোট্ট বাচ্চাটিকেও।
প্রতি ১০০ গ্রাম কিশমিশে রয়েছে:

  • এনার্জি ৩০৪ কিলোক্যালরি
  • কার্বোহাইড্রেট ৭৪.৬ গ্রাম
  • ডায়েটারি ফাইবার ১.১ গ্রাম
  • ফ্যাট ০.৩ গ্রাম, প্রোটিন ১.৮ গ্রাম
  • ক্যালসিয়াম ৮৭ মিলিগ্রাম
  • আয়রন ৭.৭ মিলিগ্রাম
  • পটাশিয়াম ৭৮ মিলিগ্রাম
  • সোডিয়াম ২০.৮ মিলিগ্রাম
জেনে নিন কিশমিশের কিছু গুণের কথা;

কচিকাঁচার জন্য কিশমিশের উপকারিতা (৯ মাস+)

#1. নানা পুষ্টিগুণ (Nutrient Dense)
পটাশিয়াম, ফসফরাস, আয়রন, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়ামের গুণে ভরা কিশমিশই আপনার বাবুর মানসিক ও শারীরিক বিকাশে সাহায্য করবে।

কচিকাঁচার জন্য কিশমিশের উপকারিতা (৯ মাস+)

#2. অ্যাসিড কমায় (Help Prevent Acidosis)
শরীরে অ্যাসিডের মাত্রা কমিয়ে অ্যাসিডোসিসের আশঙ্কা কমায় কিশমিশ বা শুকনো আঙুর। চনমনে থাকে ছোট্ট সোনা।

কচিকাঁচার জন্য কিশমিশের উপকারিতা (৯ মাস+)

#3. কোষ্ঠকাঠিন্য় কমায় (Relieve Constipation)
রোজ কিশমিশ খাওয়ার অভ্যাসই কোষ্ঠকাঠিন্য় কমিয়ে দেবে। কিশমিশ জলে ফুটিয়ে পেস্ট বানিয়ে বাচ্চাকে খাওয়ান, উপকার পাবেন।

কচিকাঁচার জন্য কিশমিশের উপকারিতা (৯ মাস+)

#4. জ্বর কমায় (Help Reduce Fever)
জ্বর সারাতে কিশমিশের জুড়ি নেই। খেজুড়ের মতোই জ্বরের টনিক হিসেবে ছোট্ট বাচ্চাদের কিশমিশ খাওয়াতে পারেন আপনি।

কচিকাঁচার জন্য কিশমিশের উপকারিতা (৯ মাস+)

#5. মস্তিষ্ক বিকাশে সহায়ক (Good for Brain)
স্নায়ুতন্ত্রের দেখভাল করে কিশমিশ ও আরও নানা ড্রাই ফ্রুটস। সাহায্য করে খুদের স্মৃতিশক্তি বিকাশেও।