রোজের খাবারে হয়তো আমরা কিশমিশ রাখি না। কিশমিশ মেলাই মরসুমি খাবারে বা বিশেষ কোনও দিনের বিশেষ কোনও পদে!
এই অভ্যাস কাটিয়ে উঠুন, শুধু খাবারে মিলিয়ে নয় এমনি হলে এমনিই রোজ খেতে হবে কিশমিশ। শুধু আপনি নয়, নয় মাস পেরিয়ে গেলে গরম জলে ফুটিয়ে কিশমিশের পেস্ট খাওয়ান আপনার ছোট্ট বাচ্চাটিকেও।
প্রতি ১০০ গ্রাম কিশমিশে রয়েছে:
#1. নানা পুষ্টিগুণ (Nutrient Dense)
পটাশিয়াম, ফসফরাস, আয়রন, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়ামের গুণে ভরা কিশমিশই আপনার বাবুর মানসিক ও শারীরিক বিকাশে সাহায্য করবে।
#2. অ্যাসিড কমায় (Help Prevent Acidosis)
শরীরে অ্যাসিডের মাত্রা কমিয়ে অ্যাসিডোসিসের আশঙ্কা কমায় কিশমিশ বা শুকনো আঙুর। চনমনে থাকে ছোট্ট সোনা।
#3. কোষ্ঠকাঠিন্য় কমায় (Relieve Constipation)
রোজ কিশমিশ খাওয়ার অভ্যাসই কোষ্ঠকাঠিন্য় কমিয়ে দেবে। কিশমিশ জলে ফুটিয়ে পেস্ট বানিয়ে বাচ্চাকে খাওয়ান, উপকার পাবেন।
#4. জ্বর কমায় (Help Reduce Fever)
জ্বর সারাতে কিশমিশের জুড়ি নেই। খেজুড়ের মতোই জ্বরের টনিক হিসেবে ছোট্ট বাচ্চাদের কিশমিশ খাওয়াতে পারেন আপনি।
#5. মস্তিষ্ক বিকাশে সহায়ক (Good for Brain)
স্নায়ুতন্ত্রের দেখভাল করে কিশমিশ ও আরও নানা ড্রাই ফ্রুটস। সাহায্য করে খুদের স্মৃতিশক্তি বিকাশেও।